নিজস্ব প্রতিনিধি: আশেপাশে প্রতিনিয়ত এমন ঘটনা শুনি এবং ঘটছে। অনেক সংসারে, মেয়েরা বুঝার আগেই মায়েদের অতি-আবেগের দরুন এবং মায়েদের কুপরমর্শে ভেঙ্গে যাচ্ছে সংসার।
এসব সংসারে বাবারা নিরবে কেঁদে বেড়ায় মেয়ের জন্য। না পারে মেয়ের মাকে বুজাতে না পারে মেয়ের শ্বশুরবাড়িকে বুজাতে।
আমি নারীদের বা মায়েদের ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী কিন্তু ব্যক্তিগত লোভের বশবর্তী হয়ে নিজে মেয়ের সংসার ভাঙ্গনে বিশ্বাসী না।
এই ঘটনাটি আবার অনেক ছেলের জীবনেও ঘটে।। অনেক ছেলেই মায়েদের উপরে কথা বলতে পারেনা (কেননা পরিবারের কর্তা মা, বাবার সম্পত্তি ও মায়ের নামে)।
আগের সময়কার কথা আপনি বলতেই পারেন, যাদের জন্ম এই শতাব্দিতে তাদের ক্ষেত্রে মান্দাতার চিন্তাভাবনা দোষনীয়। কেননা, আগেকার সময়ের ছেলে-মেয়েরা পড়াশোনায় এতোটা স্বাধীনতা পায়নি, পায়নি ইন্টারনেট ও স্মার্টফোন সুবিধা এবং আধুনিক সব শিক্ষা ও বিনোদন উপকরণ।
তাই এই সময়ের ছেলে-মেয়েদের এই শতাব্দির পরিবর্তনের কথা ভেবেই ভাবতে হবে। আর না হয় সম্পূর্ণ বন্ধীতে রাখতে হবে। নতুবা মেয়েকে বিয়ে না দিয়ে আপনার নিজ বাড়িতে রেখে দিন।
আমাদের সমাজে এমনও ঘটতে দেখা যায়, নিজেরই দুই মেয়ের মাঝে ঝগড়া লাগিয়ে দেওয়ার কৌশল অবলম্বণ করেন অনেক মায়েরা। কারন হিসেবে সমীক্ষায় দেখা যায় যে মেয়ের স্বামীর উপার্জন কম তাকেই বেশি অভেজ্ঞা করা হয়। শুধু কি তাই? সেই মেয়ের সন্তানদেরও কুটুক্তি করতে দ্বিধাবোধ করেন না।
সে মায়েরাই আবার নিজ ছেলের বউদের সাথে মিলেমিশে চলতে পারে না। যার হাজারো প্রমান রয়েছে আমাদের এই সমাজ সংসারে।