নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশের পাঁচ কোটিরও বেশি নাগরিকের সংবেদনশীল ব্যক্তিগত তথ্য সরকারি ওয়েবসাইটে ঢুকলেই পাওয়া যাচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, গুগলে সার্চ করলেই যে কেউ ওয়েবসাইটিতে ঢুকে এসব নাগরিকের নাম, জন্মতারিখ ও এনআইডি নম্বর দেখতে পারছেন। তবে এই বিষয়টি জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের (এনআইডি) সার্ভার থেকে হয়নি বলে নিশ্চিত করেছে সংস্থাটির সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন।
শনিবার (৮ জুলাই) সন্ধ্যায় ওয়েবসাইটে নাগরিকদের তথ্য পাওয়ার বিষয়টি নজরে আসে এনআইডির।
এ বিষয়ে সিস্টেম ম্যানেজার বলেন, ‘আমাদের এনআইডি সার্ভিস নেওয়া বিভিন্ন পার্টনার আছে, যেমন বিভিন্ন ব্যাংক, বিভিন্ন মিনিস্ট্রি। তারা আমাদের থেকে সার্ভিস নিয়ে থাকে। এর আগেও, আমাদের কাছ থেকে সার্ভিস নেওয়া কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যার সিকিউরড (সুরক্ষিত) না থাকায়, এ রকম ঘটনা ঘটেছিল। কিন্তু ওই সময় আমরা জানার সাথে সাথেই তাদের সার্ভিস দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলাম। এটা আমাদের ইস্যু নয়।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছ থেকে যেসব প্রতিষ্ঠান সার্ভিস নেয়, তাদের মধ্য থেকে, যাদের সফটওয়্যার সিকিউরড নয় এমন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এটা হয়ে থাকতে পারে। আমাদের সার্ভারে ঢুকতে পারেনি, এটা নিশ্চিত। আমাদের সিস্টেমে কারো ঢোকার সুযোগ নেই। আমাদের সার্ভারে কেউ ডাটা পুশ করতে পারে না। আমাদের সার্ভার থেকে কেউ তথ্য নিতে চাইলে তাদের সার্ভারের মাধ্যমে এনআইডির সার্ভারে আবেদন পাঠায়। সে ক্ষেত্রে তারা যেই তথ্য চেয়ে আবেদন করে আমরা সেই তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করি। এখানে কেউ চাইলেই আমাদের সার্ভারে ঢুকে কোনো কিছু পরিবর্তন বা পুশ করতে পারবে না।’
এ বিষয়ে সিস্টেম ম্যানেজার বলেন, ‘আমাদের এনআইডি সার্ভিস নেওয়া বিভিন্ন পার্টনার আছে, যেমন বিভিন্ন ব্যাংক, বিভিন্ন মিনিস্ট্রি। তারা আমাদের থেকে সার্ভিস নিয়ে থাকে। এর আগেও, আমাদের কাছ থেকে সার্ভিস নেওয়া কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যার সিকিউরড (সুরক্ষিত) না থাকায়, এ রকম ঘটনা ঘটেছিল। কিন্তু ওই সময় আমরা জানার সাথে সাথেই তাদের সার্ভিস দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলাম। এটা আমাদের ইস্যু নয়।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছ থেকে যেসব প্রতিষ্ঠান সার্ভিস নেয়, তাদের মধ্য থেকে, যাদের সফটওয়্যার সিকিউরড নয় এমন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এটা হয়ে থাকতে পারে। আমাদের সার্ভারে ঢুকতে পারেনি, এটা নিশ্চিত। আমাদের সিস্টেমে কারো ঢোকার সুযোগ নেই। আমাদের সার্ভারে কেউ ডাটা পুশ করতে পারে না। আমাদের সার্ভার থেকে কেউ তথ্য নিতে চাইলে তাদের সার্ভারের মাধ্যমে এনআইডির সার্ভারে আবেদন পাঠায়। সে ক্ষেত্রে তারা যেই তথ্য চেয়ে আবেদন করে আমরা সেই তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করি। এখানে কেউ চাইলেই আমাদের সার্ভারে ঢুকে কোনো কিছু পরিবর্তন বা পুশ করতে পারবে না।
কোন প্রতিষ্ঠান থেকে নাগরিকদের তথ্য প্রকাশ হলো এটার খোঁজ পেয়েছেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে সিস্টেম ম্যানেজার বলেন, ‘আমরা সেটা বের করার চেষ্টা করছি। আবারও বলছি, আমাদের এনআইডি সার্ভারে প্রবেশ করার কোন রাস্তা নেই। যারা সেবা নিচ্ছে, তারা তথ্য ব্যবহার করতে না পারার কারণে এটা হতে পারে। আমরা এটা অনুসন্ধান করছি।’
গত ২৭ জুন বাংলাদেশি নাগরিকদের সংবেদনশীল ব্যক্তিগত তথ্য সরকারি ওয়েবসাইটে ঢুকলেই পাওয়া যাওয়ার বিষয়টি দেখতে পান বিটক্র্যাক সাইবার সিকিউরিটির গবেষক ভিক্টর মার্কোপোলোস। বিটক্র্যাক সাইবার সিকিউরিটি দক্ষিণ আফ্রিকার একটি কম্পিউটার নিরাপত্তা সমাধান সংস্থা। তার বরাতে বিষয়টি সামনে নিয়ে আসে মার্কিন অনলাইন পোর্টাল টেকক্রাঞ্চ।
এনএ/কেআই